
নিরাপদ খাদ্য আইন লঙ্ঘনের দায়ে কিশোরগঞ্জ জেলায় ৫টি খাদ্যপ্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠানকে ৭ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত। শনিবার (২৮ জুন) সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও ১ম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুল ইসলাম এর নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে সংক্ষিপ্ত বিচারিক প্রক্রিয়ার (সামারি ট্রায়াল) মাধ্যমে এসব জরিমানা ধার্য করা হয়।
জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিস থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, নিচের প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিভিন্ন অপরাধে আর্থিক জরিমানার মুখোমুখি করা হয়:
ভোজন রেস্টুরেন্ট, কটিয়াদী বাসস্ট্যান্ড
অপরাধ: অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার প্রস্তুত ও পচা মিষ্টি সংরক্ষণ
জরিমানা: ২ লাখ টাকা
জাকির ফুড প্রোডাক্টস, কুলিয়ারচর
অপরাধ: অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন ও মোড়কে অগ্রিম উৎপাদনের তারিখ লেখা
জরিমানা: ১ লাখ টাকা
চাঁদনী বেকারি, উত্তর ভৈরবপুর, ভৈরব
অপরাধ: মেয়াদোত্তীর্ণ বিস্কুট সংরক্ষণ
জরিমানা: ১ লাখ টাকা
বুশরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, ভৈরব
অপরাধ: নিবন্ধন ছাড়াই খাদ্যপণ্য উৎপাদন
জরিমানা: ১ লাখ টাকা
মালেক ফুড প্রোডাক্টস, ঘোড়াকান্দা, ভৈরব
অপরাধ: অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ও নিবন্ধনবিহীনভাবে খাদ্য উৎপাদন
জরিমানা: ২ লাখ টাকা
অভিযান চলাকালে বিভিন্ন বেকারিতে বিপুল পরিমাণ মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্যদ্রব্য জব্দ ও ধ্বংস করা হয়।
ভোক্তার স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অভিযানে অংশ নেন:
জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মো. আশরাফুল ইসলাম তালুকদার
জেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর শংকর চন্দ্র পাল
পুলিশ, র্যাব ও আনসার ব্যাটালিয়নের চৌকস টিম
সাধারণ জনগণ এই অভিযানকে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা মনে করেন, নিয়মিত এ ধরনের উদ্যোগ চালু থাকলে খাদ্যদ্রব্যের মান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে এবং অসাধু ব্যবসায়ী চক্র নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
একজন সচেতন নাগরিক বলেন—
“খাদ্য মানে জীবন, সেখানে ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। আমরা চাই প্রতিটি বাজার ও দোকানে ভোক্তার অধিকার রক্ষা হোক।”
রোববার, ২৯ জুন ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২৮ জুন ২০২৫
নিরাপদ খাদ্য আইন লঙ্ঘনের দায়ে কিশোরগঞ্জ জেলায় ৫টি খাদ্যপ্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠানকে ৭ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত। শনিবার (২৮ জুন) সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও ১ম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুল ইসলাম এর নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে সংক্ষিপ্ত বিচারিক প্রক্রিয়ার (সামারি ট্রায়াল) মাধ্যমে এসব জরিমানা ধার্য করা হয়।
জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিস থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, নিচের প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিভিন্ন অপরাধে আর্থিক জরিমানার মুখোমুখি করা হয়:
ভোজন রেস্টুরেন্ট, কটিয়াদী বাসস্ট্যান্ড
অপরাধ: অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার প্রস্তুত ও পচা মিষ্টি সংরক্ষণ
জরিমানা: ২ লাখ টাকা
জাকির ফুড প্রোডাক্টস, কুলিয়ারচর
অপরাধ: অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন ও মোড়কে অগ্রিম উৎপাদনের তারিখ লেখা
জরিমানা: ১ লাখ টাকা
চাঁদনী বেকারি, উত্তর ভৈরবপুর, ভৈরব
অপরাধ: মেয়াদোত্তীর্ণ বিস্কুট সংরক্ষণ
জরিমানা: ১ লাখ টাকা
বুশরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, ভৈরব
অপরাধ: নিবন্ধন ছাড়াই খাদ্যপণ্য উৎপাদন
জরিমানা: ১ লাখ টাকা
মালেক ফুড প্রোডাক্টস, ঘোড়াকান্দা, ভৈরব
অপরাধ: অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ও নিবন্ধনবিহীনভাবে খাদ্য উৎপাদন
জরিমানা: ২ লাখ টাকা
অভিযান চলাকালে বিভিন্ন বেকারিতে বিপুল পরিমাণ মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্যদ্রব্য জব্দ ও ধ্বংস করা হয়।
ভোক্তার স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অভিযানে অংশ নেন:
জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মো. আশরাফুল ইসলাম তালুকদার
জেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর শংকর চন্দ্র পাল
পুলিশ, র্যাব ও আনসার ব্যাটালিয়নের চৌকস টিম
সাধারণ জনগণ এই অভিযানকে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা মনে করেন, নিয়মিত এ ধরনের উদ্যোগ চালু থাকলে খাদ্যদ্রব্যের মান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে এবং অসাধু ব্যবসায়ী চক্র নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
একজন সচেতন নাগরিক বলেন—
“খাদ্য মানে জীবন, সেখানে ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। আমরা চাই প্রতিটি বাজার ও দোকানে ভোক্তার অধিকার রক্ষা হোক।”
আপনার মতামত লিখুন