
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে পাইকারি চাল বাজারে অভিযান চালিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শবনম শারমিন। বাজারে অতিরিক্ত ও লাইসেন্সবিহীন চাল মজুদের বিরুদ্ধে এই অভিযান চালানো হয়। অভিযানে এক আড়ত মালিককে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
সোমবার (৩০ জুন) বিকাল ৩টায় ভৈরব বাজারের চাল আড়তগুলিতে এই অভিযান পরিচালিত হয়। খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন, মজুত, স্থানান্তর, পরিবহন, সরবরাহ, বিতরণ ও বিপণন বিষয়ে অপরাধমূলক কার্যক্রম প্রতিরোধের অংশ হিসেবেই অভিযান চালানো হয়।
এ সময় চাল আড়ৎ মালিক শাহজাহান মিয়াকে খাদ্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স ছাড়া অতিরিক্ত চাল মজুদ রাখার দায়ে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানে ইউএনও’র সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন—
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোছা. রুমানা আফরোজ
ভৈরব খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মৌসুমী সিরাজ স্মৃতি
ভৈরব থানা পুলিশের সদস্যরা।
বাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে কবির এন্ড সন্স-এর মালিক কবির উদ্দিন খোকা বলেন,
“ইরানে যুদ্ধ পরিস্থিতির প্রভাবে চালের দাম বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় অনেকেই অতিরিক্ত চাল কিনছেন। এতে সাময়িকভাবে দাম বেড়েছে। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এখনও খুব বেশি বাড়েনি। আশা করছি শিগগিরই দাম স্থিতিশীল হবে।”
এ বিষয়ে ইউএনও শবনম শারমিন বলেন,
“পাইকারি বাজারে লাইসেন্সবিহীন চাল মজুদ রোধে আমরা অভিযান চালাচ্ছি। জনস্বার্থে এই ধরনের অভিযান চলমান থাকবে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই আমাদের এই পদক্ষেপ।”
ভোক্তা ও ব্যবসায়ী মহলে অভিযানটি মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিলেও প্রশাসন জানিয়েছে, অবৈধ মজুদকারীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চালানো হবে। চালের বাজারে কৃত্রিম সংকট রোধে প্রশাসনের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন সচেতন ক্রেতারা।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০১ জুলাই ২০২৫
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে পাইকারি চাল বাজারে অভিযান চালিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শবনম শারমিন। বাজারে অতিরিক্ত ও লাইসেন্সবিহীন চাল মজুদের বিরুদ্ধে এই অভিযান চালানো হয়। অভিযানে এক আড়ত মালিককে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
সোমবার (৩০ জুন) বিকাল ৩টায় ভৈরব বাজারের চাল আড়তগুলিতে এই অভিযান পরিচালিত হয়। খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন, মজুত, স্থানান্তর, পরিবহন, সরবরাহ, বিতরণ ও বিপণন বিষয়ে অপরাধমূলক কার্যক্রম প্রতিরোধের অংশ হিসেবেই অভিযান চালানো হয়।
এ সময় চাল আড়ৎ মালিক শাহজাহান মিয়াকে খাদ্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স ছাড়া অতিরিক্ত চাল মজুদ রাখার দায়ে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানে ইউএনও’র সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন—
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোছা. রুমানা আফরোজ
ভৈরব খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মৌসুমী সিরাজ স্মৃতি
ভৈরব থানা পুলিশের সদস্যরা।
বাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে কবির এন্ড সন্স-এর মালিক কবির উদ্দিন খোকা বলেন,
“ইরানে যুদ্ধ পরিস্থিতির প্রভাবে চালের দাম বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় অনেকেই অতিরিক্ত চাল কিনছেন। এতে সাময়িকভাবে দাম বেড়েছে। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এখনও খুব বেশি বাড়েনি। আশা করছি শিগগিরই দাম স্থিতিশীল হবে।”
এ বিষয়ে ইউএনও শবনম শারমিন বলেন,
“পাইকারি বাজারে লাইসেন্সবিহীন চাল মজুদ রোধে আমরা অভিযান চালাচ্ছি। জনস্বার্থে এই ধরনের অভিযান চলমান থাকবে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই আমাদের এই পদক্ষেপ।”
ভোক্তা ও ব্যবসায়ী মহলে অভিযানটি মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিলেও প্রশাসন জানিয়েছে, অবৈধ মজুদকারীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চালানো হবে। চালের বাজারে কৃত্রিম সংকট রোধে প্রশাসনের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন সচেতন ক্রেতারা।
আপনার মতামত লিখুন