
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় কৃষক লীগের সভাপতি আব্দুল আউয়ালকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত বুধবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে জেলা শহরের নগুয়া এলাকার নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গ্রেপ্তারকৃত আব্দুল আউয়াল পাকুন্দিয়া উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি এবং কুড়তলা গ্রামের প্রয়াত ইছাম উদ্দিন মাস্টারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নগুয়া এলাকার একটি বাসায় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা গোপনে বৈঠক করছিলেন—এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজিত এলাকাবাসী বাসাটিকে ঘেরাও করে। পরিস্থিতি ঘোলাটে হওয়ার আগেই খবর পেয়ে কিশোরগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সেখান থেকে আব্দুল আউয়ালকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ জানায়, তার কাছ থেকে “জুলাই দিবস প্রতিরোধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল” লেখা একটি ব্যানারও উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি ওই ব্যানারসহ বিক্ষোভ কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন,
"আব্দুল আউয়ালের নামে মামলা রয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
পাকুন্দিয়া থানার ওসি মো. সাখাওয়াত হোসেনও গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এই ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে নড়েচড়ে বসেছে সংশ্লিষ্ট মহল। জুলাই আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এমন গ্রেপ্তারকে ঘিরে নানা গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে কিশোরগঞ্জ জেলায়।
বিষয় : কিশোরগঞ্জ পাকুন্দিয়া আওয়ামী লীগ
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৪ জুলাই ২০২৫
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় কৃষক লীগের সভাপতি আব্দুল আউয়ালকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত বুধবার (২ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে জেলা শহরের নগুয়া এলাকার নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গ্রেপ্তারকৃত আব্দুল আউয়াল পাকুন্দিয়া উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি এবং কুড়তলা গ্রামের প্রয়াত ইছাম উদ্দিন মাস্টারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নগুয়া এলাকার একটি বাসায় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা গোপনে বৈঠক করছিলেন—এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজিত এলাকাবাসী বাসাটিকে ঘেরাও করে। পরিস্থিতি ঘোলাটে হওয়ার আগেই খবর পেয়ে কিশোরগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং সেখান থেকে আব্দুল আউয়ালকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ জানায়, তার কাছ থেকে “জুলাই দিবস প্রতিরোধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল” লেখা একটি ব্যানারও উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি ওই ব্যানারসহ বিক্ষোভ কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন,
"আব্দুল আউয়ালের নামে মামলা রয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
পাকুন্দিয়া থানার ওসি মো. সাখাওয়াত হোসেনও গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এই ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে নড়েচড়ে বসেছে সংশ্লিষ্ট মহল। জুলাই আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এমন গ্রেপ্তারকে ঘিরে নানা গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে কিশোরগঞ্জ জেলায়।
আপনার মতামত লিখুন